একজন সুপারহিরোর গল্প
প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের জীবনে নানান রকম সমস্যায় ভোগী। আজকে আমি তেমনি নানান সমস্যায় ভোগা একজন মানুষের কথা বলতে যাচ্ছি।
লোকটি ছিল একটা মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে। লোকটি অনেক ভাবত এই দেশটাকে নিয়ে কিন্ত মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান হওয়াতে সে ইচ্ছে করলে সব করতে পারত না। প্রতিদিন লোকটি খবরের কাগজে ধর্ষন ,খুনাখুনি, দূর্ঘটনাতে মৃত্যুর খবর পড়ে দেশের কথা আরো বেশি ভাবতো। দিন যত যাচ্ছিল ধর্ষন,খুন এবং দূর্ঘটনাতে মৃত্যুর মাত্রা বেড়ে চলেছিল। তাই লোকটি আর সহ্য করতে পারতেছিল না এসব অবশেষে সে ঠীক করল সে রাজনিতি করবে এবং সে রাজনিতি করতে গিয়ে অনেক সমস্যায় পড়েছিল, সব সমস্যা কাঠিয়ে সে নির্বাচনে পাস করে সমস্যা দূর করার জন্য নানান পদক্ষেপ নিয়েছিল। সে প্রতিবাদ করতে শুরু করল অন্যায়ের বিপক্ষে প্রথমে সমাজের কেউ ঐ লোকটার সাথে ছিল না , দিনদিন লোকটার প্রতিবাদের মাত্রা বাড়তে শুরু করে ছিল এবং ধীরে ধীরে সমাজের সবাই লোকটির সাথে প্রতিবাদ শুরু করতে শুরু করল। ধীরে ধীরে তাদের সমাজের সমস্যাগুলো দূর হতে শুরু হল, বন্ধ হয়ে গেল ধর্ষন,খুনাখুনী এবং দূর্ঘটনাজনিত মৃত্যু। ফিরে আসল ঐ সমাজে সুখশান্তি। সমাজের ধনী গরিবের ভেদাভেদ চলে গেল, এখন তাদের সমাজে কোনো অন্যায় হলে সবাই একত্রে প্রতিবাদ করে এবং ন্যায় পেতে মানুষকে সাহায্য করে, একে অপরের বিপদে এগিয়ে আসে।
আমাদের দেশে কবে জন্ম নিবে এমন একজন নেতার, যে আমাদের প্রতিদিনের সমস্যার কথাগুলো বিবেচনা করে অন্যায়ের প্রতিবাদ করবে, সবাইকে নিয়ে সমাজকে সুন্দর করে গড়ে তুলবে,ধর্ষন, খুন, ও দূর্ঘটনা জনিত মৃত্যুগুলোর কাছ থেকে মানুষকে রেহাই দিবে। যেই মানুষটা সমাজের মানুষের মধ্যে ভেদাভেদকে দূরে সরিয়ে সবাইকে এক করে অন্যায়ের বিপক্ষে রুখে দাড়াতে শিখাবে, সেই মানুষটার অপেক্ষায় থাকলাম, হয়তো এমন সুপারহিরো একদিন এই বাংলায় জন্মাবে এবং দেশের সব সমস্যাকে দূর করতে এগিয়ে আসবে, বন্ধ করে দিবে সব অন্যায়কে। ঐ মানুষটার অপেক্ষায় থাকব। ভাল থাকুক বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের মানুষগুলো
লোকটি ছিল একটা মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে। লোকটি অনেক ভাবত এই দেশটাকে নিয়ে কিন্ত মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান হওয়াতে সে ইচ্ছে করলে সব করতে পারত না। প্রতিদিন লোকটি খবরের কাগজে ধর্ষন ,খুনাখুনি, দূর্ঘটনাতে মৃত্যুর খবর পড়ে দেশের কথা আরো বেশি ভাবতো। দিন যত যাচ্ছিল ধর্ষন,খুন এবং দূর্ঘটনাতে মৃত্যুর মাত্রা বেড়ে চলেছিল। তাই লোকটি আর সহ্য করতে পারতেছিল না এসব অবশেষে সে ঠীক করল সে রাজনিতি করবে এবং সে রাজনিতি করতে গিয়ে অনেক সমস্যায় পড়েছিল, সব সমস্যা কাঠিয়ে সে নির্বাচনে পাস করে সমস্যা দূর করার জন্য নানান পদক্ষেপ নিয়েছিল। সে প্রতিবাদ করতে শুরু করল অন্যায়ের বিপক্ষে প্রথমে সমাজের কেউ ঐ লোকটার সাথে ছিল না , দিনদিন লোকটার প্রতিবাদের মাত্রা বাড়তে শুরু করে ছিল এবং ধীরে ধীরে সমাজের সবাই লোকটির সাথে প্রতিবাদ শুরু করতে শুরু করল। ধীরে ধীরে তাদের সমাজের সমস্যাগুলো দূর হতে শুরু হল, বন্ধ হয়ে গেল ধর্ষন,খুনাখুনী এবং দূর্ঘটনাজনিত মৃত্যু। ফিরে আসল ঐ সমাজে সুখশান্তি। সমাজের ধনী গরিবের ভেদাভেদ চলে গেল, এখন তাদের সমাজে কোনো অন্যায় হলে সবাই একত্রে প্রতিবাদ করে এবং ন্যায় পেতে মানুষকে সাহায্য করে, একে অপরের বিপদে এগিয়ে আসে।
আমাদের দেশে কবে জন্ম নিবে এমন একজন নেতার, যে আমাদের প্রতিদিনের সমস্যার কথাগুলো বিবেচনা করে অন্যায়ের প্রতিবাদ করবে, সবাইকে নিয়ে সমাজকে সুন্দর করে গড়ে তুলবে,ধর্ষন, খুন, ও দূর্ঘটনা জনিত মৃত্যুগুলোর কাছ থেকে মানুষকে রেহাই দিবে। যেই মানুষটা সমাজের মানুষের মধ্যে ভেদাভেদকে দূরে সরিয়ে সবাইকে এক করে অন্যায়ের বিপক্ষে রুখে দাড়াতে শিখাবে, সেই মানুষটার অপেক্ষায় থাকলাম, হয়তো এমন সুপারহিরো একদিন এই বাংলায় জন্মাবে এবং দেশের সব সমস্যাকে দূর করতে এগিয়ে আসবে, বন্ধ করে দিবে সব অন্যায়কে। ঐ মানুষটার অপেক্ষায় থাকব। ভাল থাকুক বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের মানুষগুলো
No comments